ঢাকা ০৭:৫৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫, ২৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo কিস্তি দিতে না পারায় গৃহবধূর আংটি ও বদনা নিয়ে গেলো এনজিও Logo হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জে ইসলাম ও মহানবী (সা.)–কে নিয়ে কটূক্তি, তরুণী আটক Logo সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে পরিষ্কার -পরিচ্ছন্নতা ক্যাম্পেইন করেছে ট্যুরিজম বোর্ড Logo হবিগঞ্জে র‌্যাব-৯ এর পৃথক অভিযানে ধর্ষণ ও অপহরণ মামলার দুই আসামি গ্রেফতার, দুই ভিকটিম উদ্ধার Logo ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ Logo মাধবপুরে সড়ক দু’র্ঘটনায় তরুণ কসমেটিক  ব্যবসায়ীর ম’র্মান্তিক মৃ’ত্যু Logo মাধবপুরে ৬ কেজি গাঁজাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার Logo বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এএসএম কিবরিয়াপুত্র রেজা কিবরিয়া। Logo গুলি খেতে না চাইলে এনসিপিতে আসুন: হাসনাত আবদুল্লাহ Logo বাহুবলে চোরাই সন্দেহে মহিষ ও পিকআপসহ দুইজন আটক

বাবার কিডনিতেও বাঁচানো গেল না ছেলের জীবন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:৫৯:৪২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫ ৩০৬ বার পড়া হয়েছে
বিজয় নিউজ ২৪ অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

সব হার মানল, এমনকি বাবার কিডনিও রক্ষা করতে পারল না আয়ান আহমেদ অনিককে। হবিগঞ্জের নয়া পাথারিয়া গ্রামের এই তরুণ আজ ঢাকায় একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছে।

ছেলের জীবন বাঁচাতে নিজের শরীরের অংশ নিঃসংকোচে দিয়ে দিয়েছিলেন বাবা তাহির মিয়া। পঞ্চাশোর্ধ এই মানুষটির ত্যাগ ছিল নিঃশর্ত, নিঃস্বার্থ। প্রাণপণ চেষ্টায় পাশে ছিলেন অনিকের প্রবাসী ভাই, পরিবার, আত্মীয়-স্বজন। ভালোবাসার কোনো ঘাটতি ছিল না।

কিন্তু নিয়তির লিখন কি সহজে মুছে ফেলা যায়?

একটি অপারেশন, এক ফোঁটা আশা, আর পাহাড়সম পিতৃস্নেহ, সব হারিয়ে গেল অনিকের নিঃশব্দ বিদায়ের সঙ্গে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

বাবার কিডনিতেও বাঁচানো গেল না ছেলের জীবন

আপডেট সময় : ১১:৫৯:৪২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫

 

সব হার মানল, এমনকি বাবার কিডনিও রক্ষা করতে পারল না আয়ান আহমেদ অনিককে। হবিগঞ্জের নয়া পাথারিয়া গ্রামের এই তরুণ আজ ঢাকায় একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছে।

ছেলের জীবন বাঁচাতে নিজের শরীরের অংশ নিঃসংকোচে দিয়ে দিয়েছিলেন বাবা তাহির মিয়া। পঞ্চাশোর্ধ এই মানুষটির ত্যাগ ছিল নিঃশর্ত, নিঃস্বার্থ। প্রাণপণ চেষ্টায় পাশে ছিলেন অনিকের প্রবাসী ভাই, পরিবার, আত্মীয়-স্বজন। ভালোবাসার কোনো ঘাটতি ছিল না।

কিন্তু নিয়তির লিখন কি সহজে মুছে ফেলা যায়?

একটি অপারেশন, এক ফোঁটা আশা, আর পাহাড়সম পিতৃস্নেহ, সব হারিয়ে গেল অনিকের নিঃশব্দ বিদায়ের সঙ্গে।